
১. ইতালো ক্যালভিনোর গল্প, (অনুবাদ)–(বেঙ্গল পাবলিকেশন) ২. সার্ত্র, সোলঝেনিৎসিন ও অন্যান্য প্রবন্ধ, (গদ্য) –(দ্রুবপদ) ৩. ভরসানামা, (গীতিকাব্য)–(লিটল ম্যাগাজিন) ৪. তপনশীল ও তার বিবাহ প্রকল্প, (গল্প) –জোনাকি প্রকাশনী ৫. Private Moment ( ইংরেজিতে লেখা কাব্য)–(লিটল ম্যাগাজিন) ৬ খালেদা হানুম : সৃজন ও মনন, (জীবন ও সাহিত্য সমালোচনা)–বলাকা। ৭. নির্বাচিত প্রবন্ধ, (ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশ) আগামী মেলার আগেইRead More…

‘যুগান্তর’ শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৭, ২৬ কার্তিক ১৪২৪ আমি এখানে ছিলাম। পরে, মাটিতে পায়ের ছাপ রেখে হেঁটে যাই দূর পাহাড়পুর। তাল-তাল কাদা মাটি দিয়ে মাটির পুতুলে গড়ি নিজেরই প্রতিবিম্ব। হরপ্পার চাকা। মহীবুল আজিজ ‘সেই প্রথম দিন দেখেই আমি ভেতরে ভেতরে মুগ্ধ হয়েছিলাম। কারণ তার চোখের দৃষ্টিটা ছিল উজ্জ্বল।’ অনুজ মহীবুল আজিজকে নিয়ে এভাবেই শুরু করেছেনRead More…

[সম্পাদকীয় নোট : বর্ণসন্তান কথাসাহিত্যিক মহীবুল আজিজ রচিত উপন্যাস। উপন্যাসটি সম্প্রতি বেঙ্গল পাবলিকেশনস থেকে প্রকাশিত হয়েছে। এই বই রচনার ইতিবৃত্ত নিয়ে লেখা হয়েছে বর্তমান নিবন্ধটি।] http://teerandaz.com/ ১৯৯১ সালে কয়েক বছরের জন্যে আমাকে ইংল্যান্ড যেতে হয়। নভেম্বরের হিম ঠাণ্ডায় বিশাল নভোতরী আমাকে হিথ্রো বিমানবন্দরে সঁপে দিলে মনে হলো হঠাৎই এক হিমের সাম্রাজ্যে প্রবেশ করলাম। এমন অদৃষ্টপূর্বRead More…

চট্টগ্রামের উপকূলীয় দ্বীপ কুতুবদিয়ায় যে বাতিঘর সমুদ্রগামী জাহাজগুলোকে পথ দেখাতো, আকস্মিক ঝড়ে তা ভেঙে গিয়েছিলো। বাতিঘর এখন বইয়ের দোকান, আলো বিস্তারি অঙ্গন। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ভবনের বইয়ের প্রাঙ্গণে বছরের প্রথম দিনটি বইয়ের সাথে কাটানোর ইচ্ছা সফল হলো এখানে। দেখা পাওয়া গেল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সভাপতি, লেখক মহীবুল আজিজ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক সেলিমুল হক ও সম্পাদক আলিRead More…

‘ইতালো ক্যালভিনো’ (১৫ অক্টোবর ১৯২৩-১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৮৫) হলেন সেই লেখক, যার মৃত্যুর পর ইতালির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট তার মরদেহ বয়ে আনবার জন্য একটি বিশেষ বিমান পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। মস্কোয় ইতালীয় ভাষায় লেখাপড়া করার একটি স্কুলের নাম তার নামে, ‘স্কুলা ইতালিয়ানা ইতালো ক্যালভিনো’। মঙ্গল-বৃহস্পতি গ্রহের মাঝখানকার একটি স্থায়ী গ্রহাণুর নাম ‘২২৩৭০-ইতালো ক্যালভিনো’ এবং বুধ গ্রহের একটি আগ্নেয়গিরির নামকরণRead More…

১৯৮৭ সালের ৮ অক্টোবর আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করি এবং এটি আমার জীবনের একমাত্র কর্মস্থল। ২০০৩ সালে আমি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি লাভ করি। ২০১৬ সালের ১ জুলাই আমি বিভাগীয় সভাপতির দায়িত্ব লাভ করি। বর্তমানে আমি বাংলা বিভাগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছি।

চট্টগ্রাম সরকারি মুসলিম হাই স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালে লেখালেখির শুরু। ছড়া, গল্প, প্রবন্ধ সবকিছুই তখন লেখার চেষ্টা করতাম। সেসব লেখার কয়েকটি স্কুলের বার্ষিক ম্যাগাজিনে ছাপা হয়। ১৯৭৭-এ ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর দীর্ঘ অবকাশে গল্প-ছড়া এইসব লেখা চলতে থাকে। এই সময়ে চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত চট্টগ্রামের এবং বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী দৈনিক আজাদী পত্রিকার ছোটদের সাহিত্য-বিভাগ ‘আগামীদের আসর’-এ আমারRead More…

আমার লেখালেখির অভ্যেস স্কুল থেকেই। তবে আমার পাঠক ছিলেন বলতে গেলে আমার একমাত্র বড় ভাই মনজুরুল আজীজ। বয়সে আমার চাইতে এক বছর তিন মাস বড় হলেও আমর সহপাঠী। তিনিই আমার পাঠক, তিনিই সমালোচক। ওঁর অনুরোধে বাংলাদেশ পরিষদ-এর একুশে সাহিত্য প্রতিযোগিতায় গল্প জমা দেই এবং পুরস্কৃত হই।

১৯৯১ সাল আমার জন্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। এ-বছরে আমি বিবাহিত হই এবং আমার স্ত্রীর সুবাদে ইংল্যান্ডে যাই। সেখানে কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরি, লন্ডন ব্রিটিশ মিউজিয়ম, ইন্ডিয়া অফিস লাইব্রেরি এসব জায়গায় লেখাপড়া করে নিজের মধ্যকার ঘাটতি পূরণের চেষ্টা করি এবং শেখার চেষ্টা চালাই।